মোহাম্মদ আলী জিন্না থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস – ইসলামিক জীবন বিধান পালন না করেও ‘মুসলমান’ নেতা!
ইসলামি প্রজাতন্ত্রী পাকিস্তানের Baba-e-Qaum (‘বাবায়ে কওম’ বা জাতির পিতা) মোহাম্মদ আলী জিন্না। [১] কিন্তু তিনি ইসলাম ধর্মের যে মৌলিক (basic) নিয়ম-কানুন আছে, তা কি মানতেন? উত্তর হলো না।
যেমন:
১. তার দাড়ি ছিল না। তিনি নামাজ আদায় করতেন না। [২]
২. তিনি হজ্জ পালন করেনি।
৩. তিনি কুকুর পুষতেন! [৩]
৪. তিনি পর্ক অর্থাৎ শুকুরের মাংস খেতেন। [২]
৫. তিনি মদ্যপায়ী ছিলেন। বিশেষত হুইসকি তার পছন্দ ছিল! [৪] [৫]
৬. তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে ইসলামিক পোশাক পরিধান করতেন না!
৭. তাঁর একমাত্র সন্তান ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে পারসী (জরথুষ্ট্র) বিবাহ করেছিলেন! তাঁর বংশধরেরা সবাই জোরাস্ট্রিয়ান ধর্মমত পালন করেন! [৬]
জিন্না সম্পর্কের বিভিন্ন লেখা থেকে জানা যায়, তিনি বেশ কয়েকবার ধর্মীয় সংকটে পড়েছিলেন। লেখক খালিদ লতিফ গৌবা উল্লেখ করেছিলেন যে, একবার জিন্নাহকে নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে আমন্ত্রণ জানালে তিনি বলেছিলেন, “আমি জানি না কীভাবে নামাজ পড়তে হয়।”
একাধিক কুকুরের সঙ্গে একাধিকবার বেশ পোজ দিয়ে জিন্না’র ছবি রয়েছে। (আগ্রহীরা গুগল করে দেখে নিতে পারেন)
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ হজ্জ করেছেন কি না, এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো সূত্র বা প্রমাণ নেই। জিন্নাহর জীবনী এবং জীবনের অন্যান্য দিক নিয়ে প্রচুর লেখা থাকলেও হজ্জ পালনের বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম মুসলমানদের জন্য হজ্জ একটি বাধ্যতামূলক ধর্মীয় ইবাদত।
জিন্নাহর সহকারী মুহাম্মদ করিম চাগলা, যিনি পরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন, তাঁর আত্মজীবনী ‘রোজেস ইন ডিসেম্বার (Roses in December)’ বইয়ে লিখেছিলেন যে, একদিন তারা বোম্বের ‘কর্ণগ্লিয়াজ’ রেস্তোরাঁয় গিয়ে কফি, পেস্ট্রি এবং শুয়োরের মাংসের সসেজ অর্ডার করেন। খাওয়ার সময় এক বয়স্ক মুসলমান লোক এবং তার সঙ্গে থাকা একটি বাচ্চা ছেলে সেখানে উপস্থিত হন। বাচ্চাটি সসেজ থেকে একটি টুকরো তুলে মুখে পুরে দেয়। পরে জিন্নাহ চাগলাকে মজা করে বলেন, “তুমি ওই বাচ্চাটাকে শুয়োরের মাংসের সসেজ খেতে দিলে!”
জিন্না’র দ্বিতীয় স্ত্রী রতনবাই পেটিট তার চেয়ে ২৪ বছরের ছোট ছিলেন। তিনি ছিলেন জিন্নাহর বন্ধু অভিজাত পারসি পরিবারের সদস্য স্যার দিনশা পেটিটের মেয়ে। কথিত আছে কোন একটি পার্টিতে রতনবাইয়ের খোলামেলা পোশাক দেখে বড়লাটের বৌ তাকে চাদর দেয় শরীর ঢাকার জন্য। যারা ‘দাইয়ুস’ শব্দটির সাথে পরিচিত নন তারা গুগল করে নিতে পারেন – আর সময় না থাকলে অপেক্ষা করুন জামাত-হিজবুত ক্ষমতায় আসলে হাড়েহাড়ে বুঝতে পারবেন।
মোহাম্মদ আলী জিন্নার এক মাত্র কন্যা দিনা পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম হওয়ার পর পাকিস্তানে আসার পরিবর্তে ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়াকে অগ্রাধিকার দেন। জীবনের পুরোটা কাটিয়েছেন মুম্বাই, লন্ডন এবং নিউ ইয়র্কে।
জিন্নাহর সহকারী মুহাম্মদ করিম চাগলারের বয়ানে পাওয়া যায়, দিনা পারসি বংশোদ্ভূত বোম্বের (মুম্বাই) শিল্পপতি নেভিল ওয়াদিয়াকে বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করলে জিন্নাহ তাকে নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন। জিন্নাহর তৎকালীন সহকারী চাগলের তথ্যানুযায়ী “জিন্নাহ তার স্বাভাবিক শাসনে দিনাকে বলেছিলেন যে ভারতে লক্ষ লক্ষ মুসলিম ছেলে আছে এবং তিনি যে কাউকে বেছে নিতে পারতেন। দিনার উল্টো প্রশ্ন ছিল ‘বাবা, ভারতে লক্ষ লক্ষ মুসলিম মেয়ে ছিল আপনি তাদের একজনকে বিয়ে করেননি কেন?’
নেভিলকে বিয়ের সময় ধর্ম এবং বাবার নামের শেষও অংশ ত্যাগ করে ‘দিনা ওয়াদিয়া’ হয়ে যান। এরপর থেকে মুহাম্মাদ আলী জিনাহ সব সময় দিনাকে ‘মিসেস ওয়াদিয়া’ বলেই ডাকতেন। নেভিলের সঙ্গে দিনার বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি (নেভিল পরে খ্রীস্টান ধর্মে দীক্ষা নেন।)।[৭]
দিনা জীবণদশায় পিতার প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তানে গেছিলেন মাত্র ৪ বার। ১৯৪৮ সালে তাঁর বাবার মৃত্যুর পর প্রথম পাকিস্তানে যান। এরপর আরও দুবার পাকিস্তানে গেছেন তাঁর ফুপু ফাতিমা জিন্নাহকে দেখতে। সর্বশেষ ২০০৪ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলের ঐতিহাসিক সফরের সময় পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মোশাররফের আমন্ত্রণে শেষবার সে দেশে গিয়েছিলেন। [৮] [১০]
দিনার দুই সন্তান নুসলি এবং ডায়না ওয়াদিয়া। জিন্নার জীবিত বংশধর নুসলি ওয়াদিয়া ভারতের একজন সফল ব্যবসায়ী এবং পার্সি কমিউনিটিরও একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। নুসলির ২ সন্তান নেস এবং জাহাঙ্গীর ওয়াদিয়া। [৮] (বলিউড এবং আইপিএল ফ্যানদের কাছে নেস ওয়াদিয়া পরিচিতমুখ – তিনি প্রীতি জিনটার সাবেক প্রেমিক ও পাঞ্জাব কিংসের কর্ণধার)[৯]
মোহাম্মদ আলী জিন্নার জীবনের অধিকাংশ কাজ মুসলিম মূল্যবোধের বিরুদ্ধে যায়। এর পরেও তিনি মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তানের বাবায়ে কওম। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন ইউনিভার্সিটিতে প্রিন্স আলওয়ালিদ বিন তালাল সেন্টার ফর মুসলিম-ক্রিশ্চিয়ান আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ের সহযোগিতায় সাম্প্রতিক প্রকাশিত ‘দ্য মুসলিম ৫০০: দ্য ওয়ার্ল্ডস মোস্ট ইনফ্লুয়েনশিয়াল মুসলিমস’ তালিকার শীর্ষ ৫০ থাকা একমাত্র বাংলাদেশি নোবেল বিজয়ীও কি তাই?
কো-রিলেশন বলেন, আর অ্যাসোসিয়েট বলেন, মানুষ তখনই রিলেট করতে পারে যখন মৌলিক (basic) কিছু মিলে – ইসলামের মৌলিক বিধিবিধান না মানার জন্য মুসলিম হয়ে মুসলিম রোহিঙ্গাদের পাশে না ছিল জিন্না, না আছে ইউনূস।
ভারত ভাগের সময় রোহিঙ্গারা পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল জিন্নাহের কাছে যেয়ে রাখাইন তথা আরাকান রাজ্যকে পাকিস্তানে যোগ করার ইচ্ছে পোষণ করেন। জিন্নাহ তাদের সেই গোপন প্রস্তাব গ্রহণ না করে, উল্টো সেটা তৎকালীন বার্মা সরকারকে জানিয়ে দেন। ফলে তারা তখন থেকেই সেদেশে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে যায়। যার কারণে তারা কোনদিনই মায়ানমারের নাগরিক হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে পারেনি। অর্থাৎ, রোহিঙ্গাদের স্থায়ীভাবে ক্ষতি করেন কায়দে আজম জিন্নাহ। [১১] [১২]
ইউনূসের জন্ম, বেড়ে উঠা এবং কর্মজীবনের শুরুটাও চট্টগ্রামে। সেই সাথে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হিসাবে রাখাইন তথা আরাকান অঞ্চলের মুসলিম রোহিঙ্গাদের তার প্রতি তার তো একটা দায়িত্ব ছিল? মানবতার জন্যেও তিনি দাঁড়াতে পারতেন! কিন্তু তিনি কি সেই দাবি পূরণ করতে পেরেছেন? বিশ্বজুড়ে থাকা তার খ্যাতি এবং ‘ফ্রেন্ডন্স অফ ইউনূস’ কে নিয়ে তিনি পারতেন না আরাকানের শান্তির প্রতিষ্ঠা করতে? পারতেন না রোহিঙ্গাদের ঘরে ফেরাতে?
ইসলেমের বেসিক প্রিন্সিপাল মানা, না মানার বিষয়ে মোহাম্মদ আলী জিন্নার সাথে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তথ্যগুলো মিলিয়ে দেখুন তো। আর কি কি মিল পাওয়া যায়:
গুগল করে দেখে নিন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের স্ত্রী-সন্তানদের সম্পর্কে। মিলিয়ে নিন মোহাম্মদ আলী জিন্নার বংশধরদের সাথে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সন্তান সন্ততির কী কী মিল আছে?
ড. মুহাম্মদ ইউনুস হজ্জ করেছেন কিনা তার নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। জনসাধারণের জন্য প্রাপ্ত রেকর্ড, যেমন তার জীবনী, সাক্ষাৎকার এবং গণমাধ্যমে তার জীবন নিয়ে আলোচনা, এই ব্যক্তিগত বিষয়টি স্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই।( কথিত ফেসিবাদের দোসররা বলে, গোটা দুনিয়া ঘুরে বেড়ানোর টাকা থাকে কিন্তু হজ্জের টাকা আজ পর্যন্ত জুটেনি!)
মুহাম্মদ ইউনূসের আত্মজীবনী আছে ২টা – বাংলায় ‘গ্রামীণ ব্যাংক ও আমার জীবন’ এবং ইংরেজি ভাষায় লেখা ‘ব্যাংকার টু দ্যা পুওর’। এছাড়া ইউনুস সেন্টারের ওয়েবসাইটে তার সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত তথ্য পাবেন। তার মত এই পৃথিবীতে খুব কম সেলিব্রেটি আছে যাদের সম্পর্কে পরিপাটি সাজানো গোছানো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। সবই আছে কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনুসের ব্যক্তিগত ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, যেমন তিনি নিয়মিত নামাজ পড়েন কিনা, রোজা রাখেন কিনা, তার সম্পর্কে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য জনসমক্ষে পাওয়া যায়নি। তার জীবনী, সাক্ষাৎকার এবং অন্যান্য গণমাধ্যম কভারেজেও এ বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ নেই।
তাকে বাংলাদেশের কেউ কখনো নামাজ আদায় করতে দেখেছেন? গুগল করলে কোন ছবি/ভিডিও পাওয়া যায়? মাথায় নামাজের জন্য টুপি পরা কোন ছবি/ভিডিও আছে?
শান্তির ধর্ম ইসলাম কোন – গোপন ধর্ম নয় – ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্খা – এমন নয় যে ইসলাম বিধিবিধান গোপনে পালন করতে হয়। এমন কী যে গত ১৫ বছর ফেসিস্টরা তাকে তার ধর্মী বিধিবিধান পালন করতে দেয়নি? তাকে প্রকাশ্য নামাজ পড়তে দেয়া হয়নি? জালিম সরকার দাড়িকর ধার্য করে তাকে দাড়ি রাখতে দেয়নি? ফেসিবাদি সরকারের চাপে সৈদি বাদশা তাকে হজ্জের ভিসা দিতে পারে নাই?
এখন তো সময় পাল্টে গেছে – তাকে যারা দৈড়ানির উপরে রেখেছিল তারা এখন দৈড়ানির উপরে – তার বাচ্চা সমন্বয়করা দাড়ি রাখছে – ঢাবির ভিসি ইমামতি করছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ কি দাবি করতে পারবে ওয়াক্তিয় নামাজ তো দূরের কথা – জুম্মার নামাজ আদায় করতে তাকে দেখা গেছে? নাকি তার একমাত্র প্যান্ট/ট্রাউজার/পাজামা নাপাক থাকে বলে নামাজ পড়া হয় না? (তিনি রাষ্ট্র সংষ্কারের এতো ব্যস্ত যে কাপড় ধোয়ার সময় পান না?)
আমাদের মধ্যবিত্ত মুসলিম সমাজের বড় অংশ ধর্মান্ধতা ও ধর্মহীনতা দুটোকে খুব একটা ভালো চোখে দেখে না – এর পরেও মোহাম্মদ আলী জিন্না এবং প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস হয় র্শীর্ষ মুসলিম নেতা! এ কেমন হিপোক্রেসি?
আমি এখন পর্যন্ত কোন বিধান পাইনি যেখানে বলা হয়েছে মুসলিম নেতা হলে ফরজ ইবাদত মাফ। তাহলে? আমরা সংখ্যাগুরুরা যে পথে থাকবো আমাদের নেতাও তো সেই পথেই সবার আগে থাকতে হবে – তাই না?
মোহাম্মদ আলী জিন্না গত হয়েছেন ৭৬ বছর আগে, ড. মুহাম্মদ ইউনুস তো আছেন। আসুন আমরা তাকে অভয় দেই, ফেসিস্টরা পালিয়েছে তিনি এখন প্রকাশ্যে তার ধর্মীয় বিধিবিধান পালন করতে পারবেন। এদেশের সকল মানুষ তার ধর্মীয় স্বাধীনতার পক্ষে আছে। আসুন না আমার সবাই এগিয়ে আসি – যদি তার পাক-পবিত্র কাপড় না থাকে চাঁদা তুলে বিশ্বের শীর্ষ প্রভাবশালী মুসলিম কে একটা লুঙ্গি, প্যান্ট, ট্রাউজার কিংবা পাজামা কিনে দিয়ে তাকে জুম্মার নামাজ জামাতের সহিত আদায়ের একটি ব্যবস্থা করে দিয়ে দো’জাহানের সোয়াব হাসিল করি এবং পশ্চিম পাকিস্তানিরা যা করতে পারে নাই আমরা (পূর্ব পাকিস্তানিরা) করে দেখাই।
এখন দেখেন! আপনারা যা ভালো মনে করেন।
#ATeam 20241043
তথ্যসূত্র:
[১] Muhammad Ali Jinnah – Father of Nation | https://pid.gov.pk/site/profile/1
[২] যদি জিন্নাহর রোগের কথা জানা যেত, তাহলে কি ভারত-ভাগ আটকানো যেত? | https://www.bbc.com/bengali/news-45849937
[৩] নেহরু থেকে ইমরান খান— রাষ্ট্রনেতাদের পোষ্যপ্রেম | https://banglalive.com/leaders-and-their-pet-loving-nature/
[৪] বিচিত্র চরিত্রের মানুষ ॥ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ | https://www.dailyjanakantha.com/different-news/news/584220
[৫] Remagining Pakistan talks about how Jinnah gave clerics free hand in political mobilisation | https://www.indiatoday.in/lifestyle/culture/story/remagining-pakistan-talks-about-jinnah-gave-clerics-free-hand-in-political-mobilisation-1227905-2018-05-06
[৬] Dina Wadia – Wikipedia | https://en.wikipedia.org/wiki/Dina_Wadia
[৭] Neville Wadia | https://en.wikipedia.org/wiki/Neville_Wadia
[৮] Nusli Wadia | https://en.wikipedia.org/wiki/Nusli_Wadia
[৯] Ness Wadia | https://en.wikipedia.org/wiki/Ness_Wadia
[১০] মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর মেয়ে দিনা: এক বিরল সাক্ষাতের কাহিনী | https://www.bbc.com/bengali/news-41861684
[১১] Rohingya people | https://en.wikipedia.org/wiki/Rohingya_people
[১২] রোহিঙ্গা সংকট ও একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ প্রচেষ্টা | https://bangla.bdnews24.com/blog/224949
মোহাম্মদ আলী জিন্না সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পড়ুন:
· “Jinnah of Pakistan” by Stanley Wolpert: এই বইটিতে মোহাম্মদ আলী জিন্নার জীবনের অনেক দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যেমন তার ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক জীবন।
· “The Sole Spokesman: Jinnah, the Muslim League and the Demand for Pakistan” by Ayesha Jalal: জিন্নার রাজনৈতিক জীবন ও ধর্মীয় অবস্থান সম্পর্কে তথ্য এই বইয়ে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।